সত্যের সন্ধানে আমাদের সাথে যোগ দিন
এতোদূর যেহেতু চলে এসেছেন, তাহলে নিশ্চয়ই আপনি আমাদের পরিবারের সদস্য হতে চান। চলুন জানা যাক, কীভাবে লিখা হয় একটি ফ্যাক্টচেকিং রিপোর্ট...
ফ্যাক্টচেকিং একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ যা সমাজে সত্যের প্রচার এবং মিথ্যা তথ্যের বিরুদ্ধে লড়াই করে। আমাদের সাথে যোগ দিয়ে আপনি এই মহৎ কাজে অংশগ্রহণ করতে পারেন।
বিষয়টি সম্পর্কে মৌলিক তথ্য সংগ্রহ করুন এবং কী ধরনের প্রমাণ প্রয়োজন তা নির্ধারণ করুন।
নির্ভরযোগ্য উৎস যেমন সরকারি প্রতিষ্ঠান, স্বীকৃত সংস্থা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত খুঁজে বের করুন।
সংগৃহীত তথ্যের সত্যতা যাচাই করুন এবং বিভিন্ন উৎসের মধ্যে তুলনা করুন।
সংক্ষিপ্ত এবং আকর্ষণীয় শিরোনাম যা পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে
উদাহরণ: বাংলাদেশে করোনা ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে ভাইরাল হওয়া পোস্টটি সত্য নাকি মিথ্যা?
যে দাবি বা তথ্য যাচাই করা হচ্ছে সেটি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন
উদাহরণ: সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট ভাইরাল হয়েছে যেখানে বলা হয়েছে যে করোনা ভ্যাকসিন নেওয়ার পর অনেকেই গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগছেন।
কীভাবে যাচাই করা হয়েছে তার বিস্তারিত বর্ণনা
উদাহরণ: আমরা চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলেছি, সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য পর্যালোচনা করেছি এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট বিশ্লেষণ করেছি।
যাচাইয়ের চূড়ান্ত ফলাফল (সত্য/মিথ্যা/ভ্রান্তিমূলক)
উদাহরণ: ভাইরাল হওয়া তথ্যটি ভ্রান্তিমূলক। ভ্যাকসিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকলেও সেগুলো সাধারণত হালকা এবং সাময়িক।
যে সব উৎস ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলোর তালিকা
উদাহরণ: বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের সাক্ষাৎকার।
Google Doc ব্যবহার করলে অবশ্যই লিংকটি accessible করে রাখুন। আমাদের যেন ফাইলটি দেখতে এবং সম্পাদনা করতে সমস্যা না হয়।
সরকারি প্রতিষ্ঠান, স্বীকৃত সংস্থা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতকে অগ্রাধিকার দিন
নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি বজায় রাখুন এবং ব্যক্তিগত মতামত থেকে দূরে থাকুন
প্রতিটি তথ্যের জন্য নির্ভরযোগ্য প্রমাণ সংগ্রহ করুন
নতুন তথ্য পাওয়া গেলে রিপোর্ট আপডেট করুন
আপনার প্রথম ফ্যাক্টচেকিং রিপোর্ট লিখুন এবং আমাদের পরিবারের অংশ হন